দিদি বলল- এমন কিছু নেই, আমি তো*মার সাথে এমন কিছু করতে চাই না।
আমি বললাম- তাহলে ভয় পাচ্ছো কেন, যদি তা না হয় তাহলে আমার সাথে বসে এই ছবিটি দে*খ!
মিনা আমার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছে; সে আমার সাথে বসে চুদাই মুভি দেখতে লাগলো।
বোনের সাথে পর্ন ভিডিও দেখতে গিয়ে আমার খারাপ লাগছিল। দেখলাম পূজার কপালও ঘামছে।
আমি তার হাত ধরে তাকে আদর করতে লাগলাম।
সে একবার আমার দিকে তাকাল তারপর আবার মুভি দেখতে লাগল।
আমি তার উরুতে আমার হাত রাখলাম এবং তাকে আদর করতে লাগলাম।
এখন তার শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হতে শুরু করেছে।
আমি তার হা*ত ধরে আমার গ*রম শক্ত বাঁড়ার উপর রাখলাম।
তিনি আমার শর্টস উপর আমার মোরগ রাখা রাখা.
আমি তার নাইটি উ*পর থেকে তার boobs টিপতে শুরু.
বোনের স্ত*নের বোঁটা টিপতে টিপতে আমার বাঁড়া আরও উৎসাহ পেতে লাগল আর সে পুজার হাতে ঝাঁকুনি দিতে লাগল।
এখানে পূজাও আমার বাঁড়া ধরে আমাকে বকা দিতে লাগল; সে গরম হয়ে উঠছিল।
তারপর আমি তার মুখ আমার দিকে ঘুরিয়ে তার উপর আমার ঠোঁট স্থাপন.
সে কিছু বলল না এবং আমি তার ঠোঁটে চুমু খেতে লাগলাম।
তখন আমার বোনও সাপোর্ট দিতে থাকে। আমরা দুজনেই একে অপরের ঠোঁটে চুমু খেতে লাগলাম।
আমি আমার বোনের মাই টিপতে থাকি এবং সে আমার বাঁড়াকে আদর করতে থাকে।
অনেক মজা করছিলাম। আজ আমার স্বপ্ন পূরণ হতে চলেছে।
তারপর আমি তাকে শুইয়ে দিলাম এবং তার নাইটি আপ করালাম।
পূ*জা তার প্যান্টিও পরেনি।
ওর গুদ দেখে আমার মুখে জল এসে গেল।
আমি ওর গু*দে হাত রা*খলাম তারপর জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম।
পূজা কাদতে লাগলো- আহহ… ভাই… কি করছো!!
আমি বললাম- আমি তোমাকে আদর করছি দিদি!
তারপর ওর গুদে আমার জিভ ঢুকিয়ে ওর গুদটা পুরো ভিতরে ঢুকিয়ে চাটতে লাগলাম।
এখন পুজো খুব গরম হতে শুরু করেছে। ওর গুদ থেকে জলের নোনতা স্বাদ আসতে লাগল।
আমি তার স্তনের বোঁটা শক্ত করে টিপে ছিলাম।
পূজা এখন জোরে জোরে কান্নাকাটি করছিল- আহহ… আহহ… ওহ… ভাই… আরাম… আহহ… আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি… আহহ এভাবে চাটো না।
আমি দেখলাম যে এখন পূজা নিজেই তার ভোদা টিপছে। তার স্তনের বোঁটাগুলো হঠাৎ মটরের মত গোল হয়ে উঠল।
তারপর সে তার হাত দিয়ে আমার গুদে আমার মাথা টিপতে লাগল।
সে জোরে জোরে কাদতে লাগলো-আহহ ভাই…আরো চুষো…আহহ…হি…আহ…চুষতে থাকো।
পূজা আমার মাথাটা জোরে চেপে ধরছিল। আমার নিঃ*শ্বাসও বন্ধ হতে লাগল।
তারপর হঠাৎ তার গুদ থেকে প্রচুর গরম জ*ল বের হতে লা*গল।
আমার সারা মুখ ওর গুদের জলে ভিজে গেল।
সে শান্ত হয়ে গেল। আমি ওর গু*দের পুরো জল খেয়ে নিলাম। আমি সত্যিই এটা পান উপভোগ.
আমার বাঁড়া পাগল হয়ে যাচ্ছিল. আমি উঠে বাঁড়াটা ওর মুখের কাছে নিয়ে চুষতে বললাম।
বোন আমার বাঁড়া চুষতে অস্বীকার করল।
তারপর আমি আবার তার গুদ স্নেহ শুরু; ওর গুদে আঙ্গুল দিতে লাগলো।
আমি কিছুক্ষন ওর ঠোঁট চুষতে চুষতে ওর গুদে আঙ্গুল দিতে থাকলাম।
তারপর সে গ*রম হয়ে বলল – শুধু ভাই… আমাকে এখন চো*দো. আমি পা*গল হতে চলেছি
আমিও আমার বো*নকে চু*দতে মা*রা যাচ্ছিলাম। আমি তার পা খো*লা এবং তার ভ*গ গর্ত উ*পর আমার মোরগ বিশ্রাম.
আমি একটা শক্ত ধা*ক্কা দিলাম আর আমার বাঁ*ড়ার ডগা ওর গু*দে ঢু*কে গেল।
সে জোরে চি*ৎকার করে উ*ঠল – আসুন … মমি কু*কুরটাকে বের কর… অনেক ব্যা*থা করছে।
কিন্তু আমি তার কথা শু*নিনি। আমি এক*টানা ঠা*প দিতে লাগলাম আর পু*রো বা*ড়াটা ওর গু*দে ঢু*কিয়ে দিলাম।
এবার আমি তাকে চো*দা শুরু করলাম। সে কিছুক্ষণ কাঁ*দতে থাকে কিন্তু তারপর শা*ন্ত হতে থাকে।
ধীরে ধীরে সে তাকে চু*ম্বন উপ*ভোগ করতে লাগল; আমিও এখন ম*জা করছিলাম।
তারপর পূ*জা আস্তে আস্তে ওর পা*ছাটা নি*চ থেকে তুলে ঠে*লা দিতে লাগলো।
এখন সে আ*লি*ঙ্গনে পূর্ণ আ*নন্দ নিতে লাগল।
আমার গতি এখন খুব দ্রু*ত ছিল. আমি তার গু*দে বাঁ*ড়া খোঁচা শুরু করলাম।
এখন তার গু*দ সম্পূর্ণ লা*ল হয়ে গেছে। আমার মোটা বাঁ*ড়ার ধা*ক্কায় ওর গু*দ ছিঁ*ড়ে যাচ্ছিল।
আমি প্রথমবার দিদির গু*দ চো*দাছিলাম তাই খুব একটা ঠে*কাতে পারছিলাম না। এবার আমি পুরো উদ্য*মে ঠা*প দিতে লাগলাম আর পূ*জা আমার শ*রীর জ*ড়িয়ে ধরল।
তার গু*দ থেকে আবার জ*ল বেরিয়ে এল। কিন্তু আমি তাকে চু*দতে থাকলাম।
তারপর আমার চলে যাওয়ার সময় হয়ে গেল। আমি ওর গু*দে মা*ল ফেলতে পারলাম না তাই ওর গু*দ থেকে বাঁ*ড়া বে*র করলাম।
আমি বাঁ*ড়াটা ওর মু*খের কাছে নিয়ে গেলাম। এবার সে অ*স্বীকার না করে আমার বাঁ*ড়া মু*খে নিয়ে নিল। আমি ওর মু*খ চো*দা শুরু করলাম।
তারপর দুই চার ধা*ক্কার পর আমার বাঁ*ড়ার জ*ল শুধু ওর মু*খেই বেরিয়ে এল।
এখন আমি জোরে জোরে হাঁ*পাচ্ছিলাম আর তাই পূ*জাও ক*রছিল। দুজনে একে অপ*রকে জ*ড়িয়ে ধরে শু*য়ে পড়লাম।
আমি তার ভ*গ টিজিং রাখা এবং সে আমার মোরগ আ*দর করা রাখা.
ভা*বী বলল- ভাইয়া আমি অবাক হচ্ছি যে ভা*ইয়ের বাঁ*ড়ায় চু*মু খে*য়েও এত ম*জা পাওয়া যায়।
আমি বললাম- হ্যাঁ, স*ম্পর্ক ছাড়া, আমরা দুজনেই, ছেলে না মেয়ে… যাই হোক, বাঁ*ড়া কখনই গু*দ ছাড়া বাঁ*চতে পারে না আর গু*দ বাঁ*ড়া ছাড়া বাঁ*চতে পারে না। ঠিক এখন যেমন আপনার গু*দ আমার মোরগ জন্য তর্পণ.
তারপর আমরা দুজনে ফ্রেশ হয়ে আমার রু*মে চলে গেলাম। পূ*জা তার রুমে চলে গেল। পরদিন ঘু*ম থেকে উঠলে পূ*জাকে দেখে অবাক হয়ে যাই।
তার প*রনে ছিল বি*য়ের পোশাক। ব*ধূ হয়ে ঘুরে বে*ড়াচ্ছিল।
আমি জিজ্ঞেস করতেই সে বলতে লাগল তাড়াতাড়ি গো*সল ক*রে নাও, আমার কিছু কাজ আছে।
তাই স্নান সেরে জা*মা কাপড় পা*ল্টালাম।
সেই রা*তে আবার আমার হা*নিমুন সে*লিব্রেট করলাম। আমি সা*রা রা*ত পু*জোকে চু*দে একে অপরের তৃ*ষ্ণা নি*বারণ করেছি।
পরদিন পূজার পর হাঁ*টতেও পারেননি।
আমি তাকে ব্য*থার ও*ষুধ এনে দিয়েছি।
তারপর আমিও পূ*জার গু*দ শিখিয়ে দিলাম। তারপর বাইরে থেকে খাবার নিয়ে এসে একসাথে খেয়ে সারাদিন বিশ্রাম নিলাম।
এভাবে ১৪ দিন স্বা*মী-স্ত্রী*র মতো ঘ*রে থাকলাম দুজনে।
তার পর আবার ভাই বো*নের সে*ক্সি চো*দা চলল। তারপর আমরা কখনো হো*টেলে আবার কখনো বাহির নি*র্জন খো*লা জা*য়গায় সে*ক্স করতে লাগলাম🥵🥵🥵